** কালোজিরা এবং কালোজিরার তৈল সংক্রান্ত রাসূলুল্লাহ (সা.) সুন্নত !
কালোজিরা : আবু হুরাইরা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘কালোজিরায় মৃত্যু ব্যতীত সব রোগের ওষুধ রয়েছে। ’ (বুখারি : ৫৬৮৭, মুসলিম : ২২১৫)
কালোজিরা এবং কালোজিরার তৈল এর গুণগান :
আমরা আজ আশ্চর্য বীজ কালোজিরা এবং এর তৈলের উপকারিতা গুলো জানব —
**স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
**মাথা ব্যাথা নিরাময়ে সাহায্য করে।
**জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি দূর করতে কালোজিরার গুরত্ব অপরিসীম।
**বাতের ব্যাথা দূরীকরণে সাহায্য করে।
**বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ সারাতে কালোজির ভাল কাজ করে।
*হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ক্ষেত্রে কালোজিরার কাজ করে। *ব্লাড প্রেসারনিয়ন্ত্রনে রাখতে রাখতে সাহায্য করে।
**অর্শ রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
**শ্বাস কষ্ট বা হাঁপানি রোগ সারাতে সহায়তা করে।
**অনিয়মিত মাসিক রোগ সারাতে সহায়তা করে।
**দুগ্ধ দান কারিনী মাদের সন্তানের জন্য বুকে পর্যাপ্ত দুধ পেতে সাহায্য করে।
**ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে এবং ত্বক উজ্জ্বল করে।
**গ্যাষ্ট্রীক বা আমাশয় নিরাময়ে সাহায্য করে।
**জন্ডিস বা লিভারের বিভিন্ন সমস্যার দুর করে।
**শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি করতে কালোজিরা সাহায্য করে(দুই বছরের অধিক বয়সী শিশুদের)।
**মাথা ব্যথায দূর করতে সাহায্য করে।
**স্বাস্থ্য ভাল রাখতে এবং হজমের সমস্যায দূরীকরণে কাজ করে।
**লিভারের সুরক্ষায় কাজ করে।
**চুল পড়া বন্ধ করতে সহায়তা করে।
**দাঁত ব্যথা দূরীকরণে সহায়তা করে।
**কালোজিরা তৈল ব্যবহারে রাতভর প্রশান্তিপূর্ন নিদ্রা হয়।
**রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কালোজিরা গুরত্ব অনেক।
**চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে।
**চোখের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
**উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করতে সাহায্য করে।
**উচ্চ কোলেস্টেরল হ্রাস করতে সহায়তা করে।
*সতর্কতা :
**গর্ভাবস্থায় ও দুই বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের কালোজিরার তৈল সেবন করা উচিত নয়। তবে বাহ্যিক ভাবে ব্যবহার করা যাবে।
সংগ্রহ: অনলাইন
Please Login To Comment
Login Now